সাম্প্রতিক পোষ্ট

যোহর নামাজের পরের আমল

যোহর নামাজের পরের আমল

হাতে যথেষ্ট সময় থাকলে -

        

(১ বার) আল্লাহু আকবার

(৩ বার) আসতাগফিরুল্লাহ্

(১ বার) আল্লাহুম্মা আনতাস সালাম ওয়া মিনকাস সালাম তাবারকতা ইয়া যাল-জালালি ওয়াল ইকরম

 

        

৩৩ বার সুবহানাল্লাহ

৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ্

৩৪ বার আল্লাহু আকবার

(১ বার) লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারীকা লাহু। লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যীন কদীর


(১ বার) আয়াতুল কুরসী 

বাংলা অর্থ
আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো উপাস্য নেই, তিনি জীবিত, সবকিছুর ধারক। তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না এবং নিদ্রাও নয়। আসমান ও জমিনে যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর। কে আছ এমন যে সুপারিশ করবে তাঁর কাছে তাঁর অনুমতি ছাড়া? দৃষ্টির সামনে কিংবা পেছনে যা কিছু রয়েছে, সে সবই তিনি জানেন। তাঁর জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোনো কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না, কিন্তু যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন। তাঁর কুরসি (সিংহাসন) সমস্ত আসমান ও জমিনকে পরিবেষ্টিত করে আছে। আর সেগুলোকে ধারণ করা তাঁর পক্ষে কঠিন নয়। তিনিই সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান।
  • যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর একবার আয়াতুল কুরসী পড়বে, তার জান্নাতে প্রবেশের জন্য শুধু মৃত্যুই বাঁধা থাকবে।

(৭ বার)

আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান্নার

বসা অবস্থায় ১০ বার

আস্তাগফিরুল্লাহ

(১০ বার দরূদ শরীফ) ফজর ও মাগরীবের পর

আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যানা মুহাম্মাদ

ফজর ও মাগরিবের পর ৭ বার, অন্য ওয়াক্তসমূহের পর ১ বার করে

হাসবি আল্লাহু – লা ইলাহা ইল্লাহু – আলাইহি তাওয়াক্কালতু – ওয়া হুয়া রাব্বুল আরশিল আজিম।

ফজর, আছর ও মাগরিবের পর ১০ বার

লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা লাহু লাহুল মুলক ওয়া লাহুল হামদ ইউহী ওয়া ইয়্যুমীত (বিয়াদিহিল খাইরু) ওয়া হুয়া আলা-কুল্লি শাইয়্যীন কদীর।

ফজর ও মাগরিবের পর ৩ বার, অন্য ওয়াক্তসমূহের নামাজের পর ১ বার করে

সূরা ইখলাস + সূরা ফালাক + সূরা নাস

(১ বার)

লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারীকা লাহু লাহুল মুলক ওয়া লাহুল হামদ ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যীন কদীর। আল্লাহুম্মা লা’মানিয়া লিমা আতাইতা ওয়ালা মু’তিয়া লিমা মানা‘তা ওয়ালা ইয়ানফা’উ জাল জাদ্দি মিনকাল জাদ্দু।

(১ বার)

লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারীকা লাহু লাহুল মুলক ওয়া লাহুল হামদ ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যীন কদীর। লা-হাওলা ওয়া কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ। লা না’বুদু ইল্লা ইয়াহু। লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়ালা না’বুদু ইল্লা ইয়াহু লাহুন নি’মাতু ওয়া লাহুল ফাদলু ওয়া লাহুস সানা’উল হাসান। লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুখলিসীনা লাহুদ-দীন ওয়ালাও কারিহাল কাফিরুন।

(৩ বার)

রাদিতু বিল্লাহী রাব্বান ওয়া বিল ইসলামি দীনান ওয়াবি মুহাম্মাদিন (সাঃ) নাবিয়্যান ওয়া রাসুলান।

(৩ বার)

আস সালাতু ওয়াস সালামু ইয়া রাসুলুল্লাহ

(৩ বার)

আসতাগফিরুল্লা-হাল্লাযী লা-ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়ুল কাইয়ুম ওয়াতুবু ইলাইহী

(৩ বার)

সুবহানাল্লাহিল আজিমি ওয়া বিহামদি ওয়া লা-হাওলা ওয়া ওয়ালা কুউয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যীল আজীম।

(১ বার)

আল্লাহুম্মা আ-ইন্নি আলা যিকরিকা ওয়া শুকরিকা ওয়া হুসনি ইবাদাতিকা।

৭ বার

হুয়াল্লাহুর রহীম

(১৫ বার)

ইয়া মুসাব্বিবাল আসবা-বি সাব্বিত।

(৩ বার)

আল্লাহুম্মা সাল্লি-আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলা আলিহী ওয়া সাল্লাম।

১ বার

আল্লাহুম্মা আ’তি মুহাম্মাদানিদ্দারজাতা ওয়াল ওয়াসিলাত, আল্লাহুম্মাজ আলফিল মুস্তাফাইনা মুহাব্বাত ওয়াফিল আলামীনা দরাজতাহ ওয়াফিল মুকাররাবিনা জিকরা

(৩ বার)

আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান্নার আদখিলনিল জান্নাতা, ওয়া জাওইযনী মিনাল হুরীল-ইনা

আরশবহণকারী ফেরেশতাদের দোয়া 



(১ বার) প্রতেক ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পর


সূরা ফাতিহা +

আয়াতুল কুরসী + 

 

সূরা আল ইমরান (আয়াতঃ ১৮-১৯) + 

৩.১৮। আল্লাহ সাক্ষ্য দেন যে, তিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। ফেরেশতাগণ এবং জ্ঞানীগণও (সাক্ষ্য দেয়) যে, তিনি ন্যায় প্রতিষ্ঠাকারী। তিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
৩.১৯। নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট একমাত্র গ্রহণযোগ্য দ্বীন (জীবনব্যবস্থা) হলো ইসলাম। আর যাদেরকে কিতাব দেওয়া হয়েছিল, তারা পরস্পরের মধ্যে বিদ্বেষবশত জ্ঞান আসার পরই মতভেদ সৃষ্টি করেছে। আর যারা আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাদের হিসাব গ্রহণে দ্রুত।

সূরা আল ইমরান (আয়াতঃ ২৬-২৭)

৩.২৬। বলুন, হে আল্লাহ! আপনি রাজ্যের মালিক। আপনি যাকে ইচ্ছা রাজ্য দান করেন এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা রাজ্য কেড়ে নেন। আপনি যাকে ইচ্ছা সম্মানিত করেন এবং যাকে ইচ্ছা অপমানিত করেন। আপনার হাতেই রয়েছে সকল কল্যাণ। নিশ্চয়ই আপনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
৩.২৭। আপনি রাতকে দিনের মধ্যে প্রবেশ করান এবং দিনকে রাতের মধ্যে প্রবেশ করান। আপনি জীবিতকে মৃত থেকে বের করেন এবং মৃতকে জীবিত থেকে বের করেন। আপনি যাকে ইচ্ছা অগণিত রিযিক দান করেন।

আল্লাহ তায়ালা বলেন –

  • আমি তার ঠিকানা জান্নাতে করে দেব।
  • আমার কাছাকাছি স্থান দেব।
  • দৈনিক ৭০ বার তার দিকে দৃস্টি দেব।
  • তার ৭০ টি প্রয়োজন মিটিয়ে দেব।
  • শত্রুর কবল থেকে তাকে আশ্রয় দেব এবং তাকে শত্রুর বিরুদ্ধে জয়ী করব। [মারেফুল কুরআন]

(১ বার) প্রত্যেক নামাজের পর 

আল্লাহুম্মাগ ফিরলি খাতাইয়্যা ওয়া জুনুবি কুল্লাহা; আল্লাহুম্মা ওয়ান আশনি ওয়াজবুরনি ওয়াহ দ্বীনি লি ছালিহীল আ'মালি ওয়াল আখলাক; লা ইয়াহদি লি ছালিহিহা ওয়ালা ইয়াস রিফু সাইয়্যী আহা ইল্লা আন্তা।

হে আল্লাহ, আমার সমস্ত ভুল ভ্রান্তি ও গুনাহ মাফ করে দিন। হে আল্লাহ, আমাকে উন্নতি দান করুন। আমার ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করে দিন, আমাকে উত্তম আমল ও উত্তম আখলাকের তৌফিক নসীব করুন। কারণ, উত্তম আমল ও উত্তম আখলাকের প্রতি হেদায়াত আপনি ব্যতীত আর কেউ দিতে পারে না এবং খারাপ আমল ও খারাপ আখলাক আপনি ব্যতীত আর কেউ দূর করতে পারে না।

(১ বার) আল্লাহ মুগ্ধ হয়ে যান

লা ইলাহা ইল্লা আনতা, ইন্নী ক্বাদ যলামতু নাফসী, ফাগফিরলী যুনু-বী, ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুয যুনু-বা ইল্লা আনতা।

আপনি ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নেই। আমি নিজের নফসের উপর জুলুম করেছি। আপনি আমার সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দিন, কেননা আপনি ছাড়া কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারে না।

  • রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ বান্দার উপর মুগ্ধ হয়ে যান, যখন সে এই দোয়াটি করে।
  • আল্লাহ বলেন আমার বান্দা জানে, তার একজন রব আছেন, যিনি ক্ষমাও করেন আবার শাস্তিও দেন।

[ইমাম হাকিম, আল-মুসতাদরাক: ২৪৮২; শায়খ আলবানি, সিলসিলা সহিহাহ: ১৬৫৩; হাদিসটি সহিহ]

(১ বার) কঠিন অসূখ বা রোগমুক্তির জন্য 

  • এই আয়াতে আল্লাহ তা'আলা বান্দাকে স্মরণ করিয়ে দেন যে, তিনিই একমাত্র কষ্ট দূর করতে পারেন এবং তিনিই একমাত্র কল্যাণ করার মালিক। সুতরাং, তাঁর প্রতি বিশ্বাস রাখা এবং তাঁর কাছেই সাহায্য চাওয়া উচিত।

(১ বার)

সূরা ফাতিহা + কুল্লিহী আল্লাহুম্মা ইন্নী উকাদ্দীমু ইলাইকা জালিকা + আয়াতুল কুরসী

 

১ বার

সুরা ফাতিহা

+

আয়াতুল কুরসী

+

আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু, ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসূলুহু

+ ওয়া আনা আশহাদু বিমা শাহিদাল্লাহু বিহী লিনাফসিহী ওয়া আসতাওদি-উল্লাহা হাযিহিশ শাহাদাতা ওয়াহিয়ালী ইন্দাল্লাহি তায়ালা ওয়াদি’য়াহ

+ ওয়া ইন্না আলা যালিকা লামিনাশ শাহিদীন

+ তাবা-রাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মূলকু ওয়া হুওয়া ‘আলা-কুল্লি শাইয়িন কাদির

+ সূরা ইখলাস

 

(সালাম ফেরানোর পর ৭০ বার)

আস্তাগফিরুল্লাহা ওয়া আতুবু ইলাইহী

(১ বার) সূরা নং ১৭: বনী ইসরাইল এর শেষ আয়াত


১৭.১১১। বল, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর, যিনি কোন সন্তান গ্রহণ করেননি, তাঁর রাজত্বে কোন অংশীদার নেই এবং অক্ষমতা হতে রক্ষার জন্য তাঁর কোন অভিভাবকের প্রয়োজন নেই। তাঁর মহিমা বর্ণনা কর, ঠিক যেভাবে তাঁর মহিমা বর্ণনা করা উচিত।
  • পাঠকারী ৭ আসমান, ৭ জমীন ও এগুলোর মধ্যবর্তী সকলকিছু এবং এগুলোর নীচে যা রয়েছে তার সমান প্রতিদান লাভ করবে। (নুযহাতুল মাজলিস)

(১ বার) সূরা কদর

(৩ বার) সূরা নং ৬৫: তালাক ২-৩ [দারিদ্রতা দূর করার জন্য]

৬৫.২। ... আর যারা আল্লাহর সীমা লঙ্ঘন করে, তারাই জালেম। 
৬৫.৩। আর (হে পুরুষরা!) তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের মাসিক ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে গেছে, তাদের ইদ্দত সম্পর্কে যদি সন্দেহ পোষণ করো, তবে তাদের ইদ্দতকাল হবে তিন মাস। আর যাদের এখনো মাসিক ঋতুস্রাব শুরু হয়নি, তাদেরও (একই ইদ্দতকাল হবে)। গর্ভবতী নারীদের ইদ্দতকাল সন্তান প্রসব করা পর্যন্ত। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য তার কাজকে সহজ করে দেন।

১ বার সুরা আ’রাফ-২০১

ইন্নাল্লাযীনাত তাকাও ইযা মাস-সাহুম তোয়া-য়িফুম মিনাশ শাইতোনি তাযাক্কারু ফাইযা-হুম মুবছিরুন।

প্রত্যেক নামাজ শেষে ও ঘুমানোর আগে ৩ বার

আল্লাহু আকবর কাবিরা, আদাদাশ শাফি ওয়াল ওয়াতরি ওয়া কালিমাতিল্লাহীত-তাম্মাতি ওয়াস সাইয়্যিবাতিল মুবারাকাত। লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু আদাদাশ শাফি ওয়াল ওয়াতরি ওয়া কালিমাতিল্লাহীত-তাম্মাতি ওয়াস সাইয়্যিবাতিল মুবারাকাত।


(ডান হাত দিয়ে মুখমন্ডল মুছে ১ বার)

আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুর রাহমানির রাহীম। আল্লাহুম্মা আজহিব আনিল হাম্মা ওয়াল হাযান।


(১ বার)

আল্লাহুম্মাগফিরলি ওয়ালি ওয়ালি-দাইয়্যা ওয়ালি মান তাওয়ালিদা ওয়ালি উস্তা-যি ওয়ালি শাইখী ওয়ালি জামি-ইল মুমিনীনা ওয়াল মুমিনাতি ওয়াল মুসলিমীনা ওয়াল মুসলিমাতি ওয়া সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়া আলা আলিহী ওয়া আস-হাবিহী আজমাঈন, বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন।


১০ বার

সূরা ইখলাস


(১০০ বার)

সুবহানাল্লাহী ওয়া বিহামদিহী

---------------------------------------------------------------

সকল তাসবীহ তাহলিল এর ফজিলত ও দলিল সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন।

 

যোহর নামাজের পরের আমল

১। (১০০ বার) হুয়াল আলিয়্যুল আজীম

 

২। (১ বার) আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিন আফদালা সালাতিকা।

 

৩। (বাদ যোহর ১০০ বার) আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিউ ওয়া আলা আলিহী ওয়া বারিক ওয়া সাল্লিম।

 - সে  ব্যক্তি কখনও ঋণগ্রস্থ হবে না।

- আল্লাহ তায়াল তাঁর গায়েবী খাজানা থেকে তাঁর ঋণ পরিশোধ করে দেবেন।

 

হাতে সময় কম থাকলে -

︎ ফরজ নামাজে সালাম ফিরিয়ে পড়বেনঃ

আল্লাহু আকবার (১ বার)

আসতাগফিরুল্লাহ্ (৩ বার)

আল্লাহুম্মা আনতাস সালাম ওয়া মিনকাস সালাম তাবারকতা ইয়া যাল-জালালি ওয়াল ইকরম (১ বার)

আয়াতুল কুরসি

সুবহানাল্লাহ (৩৩ বার), আলহামদুলিল্লাহ (৩৩ বার), আল্লাহু আকবর ((৩৩ বার),

লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা লাহু, লাহুল মুলক ওয়া লাহুল হামদ, ওয়া হুয়া আলা কুল্লী শাইয়্যিন কাদীর। (১ বার)

লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ্ (৭ বার)

লা-ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ যোয়ালিমিন। (৩ বার)

সুবহানাল্লাহি ওয়া'বিহামদিহী সুবহানাল্লাহিল আজীম। (৩ বার)

সুবহানা রাব্বীকা রাব্বীল ইজ্জাতি আম্মা ইয়াছিফুন। ওয়া সালাম আলাল মুরসালীন। ওয়াল হামদুলিল্লাহী রাব্বীল আলামীন। (৩ বার)

আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান্নার (৭ বার)

আল্লাহুম্মা ইন্নি আস-আলুকা রিদ্বকা ওয়াল জান্নাহ্ (৭ বার)

আল্লাহুম্মা ইন্নি আস-আলুকাল জান্নাতা ওয়া আ'উযুবিকা মিনান্-নার। (৭ বার)

আল্লাহুম্মা হাসিবনি হিসাবাই ইয়াসীরা।

আল্লাহুম্মা ইন্নি আস-আলুকাল আ'ফিয়াহ্।

আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা হুব্বাকা ওয়া হুব্বা মান ইউহিব্বুকা।

আল্লাহুম্মা ইন্নী আউযু বিকা মিনাল কুফরি ওয়াল ফাকরি, ওয়া আউযু বিকা মিন আযাবিল কাবরি।

আল্লাহুম্মা ইন্নী আউযু-বিকা মিনাল বুখলি, ওয়া আউযু-বিকা মিনাল জুবনি, ওয়া আউযু-বিকা আন উরাদ্দা ইলা-আরযালিল উমরি, ওয়া আউযু-বিকা মিন ফিতনাতিদ দুনিয়া, ওয়া আউযু-বিকা মিন আযাবিল কাবরি।

আল্লাহুম্মা ইন্নী আউযু-বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযান, ওয়াল আজযি ওয়াল কাসাল, ওয়ায যুল্লি ওয়াস সাগা-র ওয়াল ফাওয়া-হিশা মা-যাহারা মিনহা ওয়ামা বাতান।

আল্লাহুম্মা ইন্নী আস’আলুকা মিনাল খাইরি কুল্লিহী, মা আলিমতু মিনহু ওয়া মা-লা-আ’লাম, ওয়া আউযু বিকা মিনাশ শাররি কুল্লিহী, মা-আলিমতু মিনহু ওয়া মা-লা-আ’লাম।

আল্লাহুম্মা আ-ইন্নি আলা জিকরিকা, ওয়া শুকরিকা, ওয়া হুসনি ইবাদাতিকা। (৩ বার)

আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়া'সাল্লিম আ'লা নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ ()

আল্লাহুম্মাগফিরলী ওয়াতুবু আলাইয়্যা, ইন্নাকা আনতাত তাওয়াবুর রাহীম। (সালাতুত দফা বা চাশতের ২ রাকাত নামাজের পর ১০০ বার)

আসতাগফিরুল্লা-হাল্লাযী লা-ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুম ওয়াতুবু ইলাইহি, লা'হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিইয়্যিল আজীম

ইয়া হাইয়ু ইয়া কইয়ুম, বি-রহমাতিকা ইয়া আস্তাগিস।

ইন্নাল্লাহা মা'আস সবিরীন।

বিসমিল্লাহিল্লাযী লা-ইয়াদুররু মা'আসমিহী শাইউন ফিল আরদ, ওয়ালা ফিস-সামায়ী, ওয়া হুয়াস সামীউল আলীম (৩ বার)

বিসমিল্লাহি তায়াক্কালতু আলা'ল্লাহী লা-হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ্ (৩ বার)

রব্বি ইন্নি যলামতু নাফছি ফাগফিরলী (৩ বার)

রব্বি হাবলি মিনাস সলিহিন।

রাব্বি কিনী আযা-বাকা ইয়াওমা তাব’আসু ইবা-দাকা।

হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি'মাল ওয়াকিল, নি'মাল মাওলা ওয়া নি'মান নাছির।

সুরা ফাতিহা, ইখলাস ফালাক সূরা নাস পাঠ করে সারা শরীরে ম্যাসাজ করা।

সুবহানাল্লাহি ওয়া'বিহামদিহী (১০০ বার)

সূরা ইখলাস (১০ বার)

 

ফজরের নামাজের পর সূরা ইয়াসিন পড়া ও কুরআন পড়া।

জোহরের পর সূরা-আর-রহমান পড়া।

আসরের নামাজের পর সূরা-নাবা পড়া।

মাগরিবের পর সূরা ওয়াকিয়া পড়া।

এশার পর সূরা মুলক পড়া।

 

 

যোহর নামাজের পরের সকল তাসবীহ তাহলিল এর ফজিলত ও দলিল সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন।

 


No comments